অন্যদিকে গ্রস বা মোট রিজার্ভ কমেছে। বর্তমানে গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৪৬২ কোটি ৭৩ লাখ ৬০ হাজার (২৪ দশমিক ৬২ বিলিয়ন) ডলারে। এক সপ্তাহ আগে ৭ ডিসেম্বর গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৪৬৬ কোটি ১৩ লাখ ৮০ হাজার (২৪ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন) ডলার।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত হিসেবে জুলাই মাস থেকে মোট রিজার্ভ থেকে গঠিত তহবিল বাদ দিয়ে নিট রিজার্ভ ও গ্রস রিজার্ভের হিসাব শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা প্রতি সপ্তাহে প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করা হয়।
অন্যদিকে নিট রিজার্ভ থেকে চলতি দায়-দেনা বাদ দিয়ে আরও একটি প্রতিবেদন তৈরি করে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়।
এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) অনুমোদিত ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি ৬৮ কোটি ৯৮ লাখ ডলার ছাড়ের অনুমোদন হলেও এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে এখনো যোগ হয়নি।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক জানিয়েছেন, আইএমএফ পর্ষদ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি অনুমোদন করলেও ঋণের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে ছাড় করতে শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) পর্যন্ত লাগবে।