আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রসীত নেতৃত্বাধীন ইউপিডিএফের সঙ্গে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিকের এ ঘটনা ঘটে।নিহতরা হলেন- গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিপুল চাকমা, খাগড়াছড়ি জেলা সহ-সভাপতি লিটন চাকমা, পিসিপির সহ-সভাপতি সুনীল ত্রিপুরা ও ইউপিডিএফের সদস্য রুহিনসা ত্রিপুরা।
বাড়িতে ঢুকে তাদের হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন ইউপিডিএফের সংগঠক অংগ্য মারমা। এ সময় পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা হরি কমল ত্রিপুরাসহ দুজনকে অপহরণ করা হয়।
এ ঘটনার জন্য ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিককে নব্য মুখোশ আখ্যায়িত করে হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী করে তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বিচার দাবি করেছে প্রসীত নেতৃত্বাধীন ইউপিডিএফ। তবে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিকের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর জানান, বিষয়টি নিশ্চিত হতে পারিনি। খবর নিয়ে সঠিক তথ্য জানানো হবে।