নোংরা ঘরে কোয়ারেন্টিন, ক্ষিপ্ত পূজা

গোয়া থেকে মুম্বাইতে ফেরার পথে হোটেলের যে ঘরে তাঁদের কোয়ারেন্টিন করে রাখা হয়, তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন পূজা বেদী। গোয়া থেকে মুম্বাইতে যাওয়ার সময় আন্তঃরাজ্য সীমান্তে করোনা পরীক্ষার জন্য তাঁদের গোয়া হাসপাতালে পাঠান হয়। সেখানে কভিড ১৯-এর পরীক্ষার পর একদিন কোয়ারেন্টিনে পাঠান হয় তাঁদের। আর এখানেই যেন ক্ষোভে ফুঁসে ওঠেন পূজা বেদী।

তিনি বলেন, গোয়া প্রশাসন যে ঘরে তাঁকে এবং মানেক কন্ট্রাক্টরকে কোয়ারেন্টিন করে, তা দেখলে যে কেউ চমকে যাবেন। সেখানে বিছানার চাদর যেমন নোংরা তেমনি ঘরের আসবাবপত্রেও লেগেছিল নোংরা। যাকে ভাইরাসের প্রাথমিক আতুঁড়ঘর বললেও কোনও অত্য়ুক্তি হয় না বলে কটাক্ষ করেন। শুধু তাই নয়, যে ঘরে তাঁদে কোয়ারেন্টিন করে রাখা হয়, সেই ঘরে থাকলে যে কোনও মুহূর্তে যে কেউ ভাইরাসে আাক্রান্ত হতে পারেন বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন পূজা বেদী।

লকডাউনের আগে গোয়ার বাড়িতে যান পূজা বেদী। হবু স্বামী মানেক কন্ট্রাক্টরের সঙ্গেই তাঁর গোয়ার বাড়িতে যান পূজা। সেখানে গিয়েই আটকে পড়েন তাঁরা। গোয়ার বাড়ি থেকে মুম্বাইতে ফিরতে গিয়েই আন্তঃরাজ্য সীমান্তে সরকারি নিয়ম মেনে করা হয় কভিড ১৯-এর পরীক্ষা। এরপরই তাঁদের এক রাতের জন্য সেখানে কোয়ারেন্টিন করা হয়। যা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন পূজা বেদী।

 

সুত্রঃ কালের কণ্ঠ