শুক্রবার , ৩০ আগস্ট ২০২৪ | ২রা আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ ও দুর্নীতি
  3. অর্থ ও বাণিজ্য
  4. আইন আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. কৃষি
  7. খেলা
  8. চাকরি
  9. ছবিঘর
  10. জাতীয়
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দুর্ঘটনা
  13. ধর্ম
  14. নারী
  15. নির্বাচিত খবর

‘দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে রোডম্যাপ দিতে পারে অন্তর্র্বতী সরকার’

Paris
আগস্ট ৩০, ২০২৪ ১০:২০ পূর্বাহ্ণ

সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:
‘দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে রোডম্যাপ দিতে পারে অন্তর্র্বতী সরকার’ – সমকাল পত্রিকার প্রথম পাতার খবর।এতে বলা হয়েছে, রাষ্ট্র সংস্কার ও জাতীয় নির্বাচন বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি।

বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকে রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টাকে সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।

তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, আগামীকাল শনিবার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন তিনি।

সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলছে, বৈঠকে আগামী দু-তিন সপ্তাহের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যুতে একটি রোডম্যাপ জনগণের সামনে পেশ করতে পারেন বলে বিএনপি প্রতিনিধি দলকে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

এর আগে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করবে অন্তর্র্বতীকালীন সরকার।

আলোচনার পর অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু করবে সরকার।

এরপর প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন সম্পন্ন করার রোডম্যাপ জনগণের সামনে পেশ করবেন বলে খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘প্রশাসন চালাতে চুক্তির পথে অন্তর্র্বতী সরকারও’- আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

খবরে বলা হয়েছে, দায়িত্ব নিয়েই অন্তর্র্বতী সরকার ঘোষণা দিয়েছিল চুক্তিভিত্তিক সব নিয়োগ তারা বাতিল করবে।

ঘোষণা অনুযায়ী তিন দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবসহ অন্তত ১২ জন সচিবের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়।

কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যে পুরোনো পথেই হাঁটল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার। তারাও শুরু করেছে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ।

এরই মধ্যে আগের আমলে বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া ও পদোন্নতিবঞ্চিত ছয়জন কর্মকর্তাকে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পদে চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। অনেকে বলছেন, অতীতের সরকারগুলোর পথেই হাঁটছে এ সরকারও। প্রশাসনে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বন্ধই করা যাচ্ছে না।
‘সব থানা চালু হলেও পুলিশ আগের মতো তৎপর নয়’- প্রথম আলো পত্রিকার প্রথম পাতার খবর।

রাজধানীতে ঘটা কয়েকটি কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করে খবরটি বলছে, আসামি ধরতে অভিযানে যেতে ভয় পাচ্ছে পুলিশ।

বিশেষ করে অপরাধী কোথায় জানা সত্ত্বেও কোনো ব্যবস্থা নেয়ার আগে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে তাদের।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) হাতিরঝিল থানার সরেজমিন তুলে ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, থানার কার্যক্রম এখনো পুরোদমে চালু হয়নি। টহল ও তল্লাশি আগের মতো চলছে না।

কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ সদস্যরা থানার বাইরে গিয়ে কাজ করতে ভয় পাচ্ছেন।

পত্রিকা
‘বছরে ১৪০০ কোটি টাকা আয়ের প্রাক্কলন, ছয় মাসে আয় হয়েছে ৩৭ কোটি’- বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প নিয়ে করা খবরে বলা হয়েছে, ঢাকা-যশোরের মধ্যে নতুন ১৭০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের কাজ শেষদিকে।

গত বছরের নভেম্বর থেকে আংশিকভাবে ট্রেন চলাচলও শুরু হয়েছে। বর্তমানে চলছে তিনটি আন্তঃনগর ও দুটি মেইল ট্রেন। পণ্যবাহী কোনো ট্রেন চলছে না।

চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে যাত্রী পরিবহন করে রেলপথটি থেকে আয় হয়েছে প্রায় ৩৭ কোটি টাকা।

যদিও রেলপথটি নির্মাণের আগে করা সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, চালুর প্রথম বছর যাত্রী ও পণ্য পরিবহন করে আয় হবে ১ হাজার ৩৩৯ কোটি টাকা।

একই সঙ্গে ২০২৪ সালের মধ্যে রেলপথটির বার্ষিক আয় বেড়ে ১ হাজার ৪০২ কোটিতে দাঁড়ানোরও প্রাক্কলনও করা হয়েছিল।

সমীক্ষায় বলা হয়, চালুর প্রথম বছরে পদ্মার নতুন রেলপথ দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে প্রতিদিন ১২ জোড়া কনটেইনার ট্রেন চলবে।

২০২৪ সালে শুধু পণ্য পরিবহন করেই রাজস্ব আয় হবে ১ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা।

কিন্তু রেলপথটি আংশিকভাবে চালুর ১০ মাস পার হলেও কোনো আন্তঃদেশীয় পণ্যবাহী ট্রেনতো দূর, স্থানীয় পণ্যবাহী ট্রেনও চলেনি বলে খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন

‘কর্তাদের পকেটে ৩০ ভাগ’- যুগান্তর পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

রেলওয়ে খাতের দুর্নীতি নিয়ে করা খবরটিতে বলা হয়েছে, রেলওয়ের উন্নয়নে গত ১৫ বছরে রীতিমতো প্রকল্প নেওয়ার হিড়িক পড়েছিল।

নতুন নতুন প্রকল্প নিতেই বেশি আগ্রহ ছিল এ খাতের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী, সচিবসহ কর্তাব্যক্তিদের।

কারণ বরাদ্দ অর্থের একটি বড় অংশ যায় কর্তাদের পকেটে-এটি এক রকম ‘ওপেন সিক্রেট’-অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।

রেলওয়ে পরিকল্পনা দপ্তর সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলছে, গত ১৫ বছরে রেলওয়ে উন্নয়নে ৯৫টি প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। এতে খরচ হয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকার বেশি।

বাস্তবায়িত অধিকাংশ প্রকল্পের মেয়াদ ২-৩ বার বৃদ্ধি করাসহ ব্যয় বেড়েছে দুই থেকে চারগুণ।

৯৫ প্রকল্পের মধ্যে জরাজীর্ণ রেলপথ, রেলওয়ে ব্রিজ, মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিন-কোচ সংস্কারে যথাযথ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়নি।

এ সময়ে ক্ষমতাধর বড় কর্তা (রেলপথমন্ত্রী, সচিবসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা) শুধু নতুন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের দিকে ছুটেছেন বলে খবরে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘গুমবিরোধী সনদে সই বাংলাদেশের’- কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম।

রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় গুমের অভিযোগ নিয়ে তীব্র সমালোচনার মধ্যে বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ।

অন্তর্র্বতী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক বৈঠকে উপদেষ্টাদের করতালির মধ্য দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই সনদে স্বাক্ষর করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত।’

বৈঠক শেষে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার সামনে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ তথ্য তুলে ধরেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

তিনি বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য বিশেষ করে মানবাধিকারকর্মীদের জন্য একটি বড় মাইলফলক। সূত্র: বিবিসি বাংলা

সর্বশেষ - মিডিয়ার সংবাদ