সিল্কসিটিনিউজ ডেস্ক:
র্যাব ইস্যু নিয়ে তিনি বলেন, ‘র্যাব যখন তৈরি হয় তখন আমেরিকা, যুক্তরাজ্যের পরামর্শেই তৈরি হয়। তখনকার পরিস্থিতি বিবেচনা করে ঐ দেশগুলো র্যাবের কনসেপ্টটা দেয়। তারাই তৎকালীন সরকারকে এরজন্য ইকুয়েপমেন্ট দেয়। তাদের কারণেই প্রাথমিকভাবে র্যাব চালু হয়। সময়ের সাথে সাথে র্যাব এখন অনেক পরিপক্ব। দেশের জনগণ পারফরম্যান্সের জন্য তাদের চায়। আমেরিকা অন্য বুদ্ধিতে তাদের ওপর প্রেশার দিয়েছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়গুলো সমাধানের চেষ্টা করব।’
কেননা কোনো এক সময় সরকার এক কোটি ২৩ লক্ষ ফেইক ভোটার পেয়েছিলো, আমরা সেজন্য বায়োমেট্রিক ছবিসহ আইডি তৈরি করেছি, যাতে এই ধরনের কোনো ঝামেলা না হয়। এখন আমরা তৈরি করেছি একটি নিরপেক্ষ স্বাধীন নির্বাচন কমিশন। আমাদের মৌলিক উদ্দেশ্য আমরা একটি স্বচ্ছ, সুন্দর, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চাই।’
আসন্ন নির্বাচন নিয়ে তিনি আরো বলেন, আমাদের পজিশন খুব ক্লিয়ার। আওয়ামী লীগ সবসময় সঠিক সময়ে নির্বাচন দেয়। আগেও করেছে, ২০০১ সালেও করে নাই? একসাথে হারার পরে সুন্দর ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে। অন্য দল করেছে? বিএনপি করেছে? আওয়ামী লীগ সেই দল না যে একদেশে একটা বড় পার্টিকে নির্বাচন করতেই দিলো না, মনে করেন মিশরের কাহিনি বলছি। মনে করেন এই মায়ানমার বড় দলকে তারা ভোটের অধিকারই দেয় নাই। বাংলাদেশ এইটা না। বাংলাদেশ হচ্ছে সবাইকে নিয়ে আমরা থাকতে চাই। এদেশের ভবিষ্যত নির্ভর করে এদেশের জনগণের ওপর। এদেশের নির্বাচন ভালো না মন্দ হবে সেটা নির্ভর করে এদেশের সকল পার্টির ওপর।