এ সময় স্পিকার বলেন, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক বিরাজমান। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও ভিসা সহজীকরণের মাধ্যমে বিদ্যমান সম্পর্ককে আরো জোরদার করা সম্ভব হবে। সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে নিয়োজিত প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিটেন্স বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে উল্লেখ করে তিনি এদেশ থেকে আরো জনশক্তি নেওয়ার আহ্বান জানান।
স্পিকার মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশ মানবতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে উল্লেখ করে রোহিঙ্গাদের শান্তিপূর্ণ ও টেকসই প্রত্যাবাসনে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বাংলাদেশের পাশে থেকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
জবাবে রোহিঙ্গাদের ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন রাষ্ট্রদূত। তিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিয়োজিত বাংলাদেশের শ্রমিকরা সেখানকার অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল রাখছে-এ কথা উল্লেখ করে বলেন, তিনি বাংলাদেশ থেকে আরো জনশক্তি নিতে আগ্রহী। এ বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে।