নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজশাহীর নিউরো সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক কফিল উদ্দিনের প্রাইভেট নিকট চিকিৎসা নিতে ঘুষ দিতে হয় ৫-৭শ টাকা। চেম্বারের সামনে দালালদের এ ঘুষ দিতে হয়। এ নিয়ে রোগীরা অভিযোগ করলেও চিকিৎসক কফিল উদ্দিন কোনো ব্যবস্থা নেন না। তিনি নগরীর লক্ষীপুর এলাকায় পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রাইভেট প্র্যাক্টিস করেন। এক রোগীর স্বজন সুস্মিতা নিলা রাজশাহী ইজ দ্যা বেস্ট সিটি গ্রুপে এসব অভিযোগ করেন। তার ওই অভিযোগটি হুবুহু তুলে ধরা হলো সিল্কসিটিনিউজের পাঠকদের জন্য…
রাজশাহী র সনামধন্য একটা ডাক্তারের ব্যপারে লিখবো আজ। তার চেম্বারের সামনে রোজ মারামারি, গন্ডগল লেগেই থাকে।
তার ভিজিট এর সাথে ৫০০/৭০০ টাকা বাইরে বসে থাকা কিছু জানোয়ার দের দিতে হয়। না হইলে সিরিয়াল রাত ৩ টার পর। যতই আপনার সিরিয়াল ১০/১৫/২০ হোক না কেন।
বাইরে দালাল দিয়ে ভর্তি। কিছু বলতে গেলেই কথা শুনতে হয়। ইভেন অন্য ডাক্তার রাও তার কাছে গিয়ে হ্যারেসমেন্ট এর স্বীকার হয়।
সম্পূর্ণ শ্রদ্ধা নিয়েই বলছি ডা. কফিল উদ্দিন(নিউরোমেডিসিন) এর কথা।
আমি জানি না, তার গেটের বাইরে যে এরকম বানিজ্য চলে উনি কি জানেন না,নাকি বোঝেন না?
৫০০/৭০০ টাকা যদি বাইরের থার্ড ক্লাস লোককেই দিতে হয় তবে এটা কোন দেশীয় নিয়ম? জ্বী হ্যাঁ, থার্ড ক্লাস ই বললাম।
চেষ্টা করেছিলাম বিনয়ী হবার। প্রতিবাদ যখন স্যার ই আমলে নেয় না, সেখানে কথা বলা সাজে না।
এখানে প্রশ্ন আসবে আপনারা দেন কেন? যারা দেয় তারা বহুত টাকা পয়সা ওয়ালা মানুষ হতে পারে৷
ইভেন একটা জুনিয়র ডাক্তার দিনে ৫০০ এর বেশি ইনকাম করেন না। সে কি তার নিজের স্যারের কাছে যাবার জন্য বাইরে টাকা দিয়ে যাবে?
আর জানি না এত ভাল ট্রেন্ড কই থেকে আসলো যেখানে এক সাথে ১০/১২ জন রোগীকে এক বারে ভেতরে নেয়া হয়। ভেবে দেখুন তো এত মানুষের সামনে আপনি সকল শারীরিক সমস্যার হিস্ট্রি দেবেন?