পরে রাত পৌনে আটটার দিকে ঢাকা থেকে র্যাবের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের সদস্যরা গিয়ে খোলা মাঠের মধ্যে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করেন। এ সময় বিকট শব্দে মাটিতে কম্পনের সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতি, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়ে।
বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলের প্রধান মেজর আরিফ উপস্থিত সংবাদকর্মীদের বলেন, নিষ্ক্রিয় করা বোমাগুলো উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ছিল না। ভীতি সৃষ্টি করার জন্য কেউ এগুলো রেখে গেছে।
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুর রাজ্জাক বলেন, চলমান কঠোর বিধিনিষেধ পরিস্থিতির কারণে সেখানকার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ ছিল। বোমার মতো দেখতে চারটি বস্তু একটি পলিথিনের ব্যাগে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় ব্যক্তিরা পুলিশকে খবর দেন। বিষয়টি পুলিশ সুপারকে জানানোর পর নিষ্ক্রিয়করণের তৎপরতা শুরু হয়। পুলিশ সুপার বোমাসদৃশ বস্তুগুলো পরীক্ষা ও ধ্বংস করার জন্য ঢাকা থেকে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দলকে খবর দেন। সন্ধ্যার দিকে ঢাকা থেকে ঘটনাস্থলে আসে বিশেষজ্ঞ দল। ঘটনাটি খতিয়ে দেখতে পুলিশের চৌকস দল কাজ করছেন বলে জানান তিনি। প্রথম আলো