মঙ্গলবার , ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবসে মুন্ডুমালা পৌরসভার শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন

Paris
সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৩ ৮:৪৬ অপরাহ্ণ

তানোর প্রতিনিধি:

জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস ও উন্নয়ন মেলায় তানোর উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভার মধ্যে মুন্ডুমালা পৌরসভাকে শ্রেষ্ঠ হিসেবে ঘোষণা করে ক্রেষ্ট প্রদান করেন নির্বাহী কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন। মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে স্থানীয় সরকার দিবস ও উন্নয়ন মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে সবদিক বিবেচনা করে মুন্ডুমালা পৌরসভাকে শ্রেষ্ঠ পৌরসভা হিসেবে ঘোষণা দিয়ে সম্মাননা ক্রেষ্ট দেওয়া হয়।

মেয়র সাইদুর রহমান ঢাকায় অবস্থান করায় তার পক্ষে ক্রেষ্ট গ্রহণ করেন প্যানেল মেয়র আতিকুর রহমান বাবু, সহকারী প্রকৌশলী নাজমুল হোসেন, কাউন্সিলর আতাউর রহমান। সমাপনী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না, উপজেলা প্রকৌশলী সাইদুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবু বাক্কার সিদ্দিক প্রমুখ। মুন্ডুমালা পৌরসভা শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় মেয়র সাইদুর রহমান তার ফেসবুক আইডিতে লিখেন,সম্মানিত আমার মুন্ডুমালা পৌরবাসী আসসালামু আলাইকুম /নমস্কার। ধন্যবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন মহোদয় কে এত সুন্দর আয়োজন করার জন্য।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু তনয়া দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতায় ও পৌরবাসীর দোয়াতে এবং সকল কাউন্সিলর, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সহযোগীতায় তানোর উপজেলার সকল ইউনিয়ন ও পৌরসভার মধ্যে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, নাগরিক সেবা প্রদানে মুন্ডুমালা পৌরসভা শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে। এ কৃতিত্ব আমি উৎসর্গ করলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও আমার প্রানপ্রিয় মুন্ডুমালা পৌরবাসীর প্রতি। আপনারা দোয়া রাখবেন আমি যেন আপনাদের দেয়া গুরুদায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করে পৌরবাসীর খেদমত ও সেবা করতে পারি এবং পৌরসভাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি এজন্য পৌরবাসির সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।

মেয়র সাইদুর রহমান আরো বলেন, পৌরবাসী নানা প্রতিকূলতার মাঝে অনেক আসা নিয়ে আমাকে ভোট দিয়ে মেয়র নির্বাচিত করেছেন। আমি ভোটারসহ আপমর জনগণের কাছে প্রতিজ্ঞাা করেছি আমার জীবনের বিনিময়ে আপনাদের সেবা করতে পারি এবং পৌরসভার রাস্তা ঘাটের সর্বাত্মক উন্নয়ন করতে পারি। আমার চিন্তা চেতনা পৌরসভায় যত অবহেলিত রাস্তা আছে সব রাস্তা আরসিসি করার। এর প্রমান হিসেবে প্রায় ৫ কোটি টাকার অধিক বরাদ্দে আরসিসি রাস্তার কাজ শেষ হয়েছে ও চলমান রয়েছে। অনেক বাধার পরও মুন্ডুমালা বাজারের তিন মাথার মোড়ে গোল চত্বর করেছি। যার নাম দেয়া হয়েছে বঙ্গবন্ধু গোলচত্বর এবং ম্যুরাল নির্মান করা হয়েছে। আমি দোয়া চায়, যতদিন দায়িত্বে আছি আমি যেন সেবক হয়ে থাকতে পারি ও কাজ করতে পারি এটাই আমার কামনা।

সর্বশেষ - রাজশাহীর খবর