এজাহারে আসামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে- তারা সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র, দা লাঠিসোটা, বাঁশ, ইটপাটকেল, ককটেল, বোমায় সজ্জিত হয়ে বিস্ফোরণ ঘটায়। পুলিশের কাজে বাধা ও হত্যার উদ্দেশ্যে পুলিশকে মারধর করে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করে। এসময় ককটেলের জর্দার কৌটায় মোড়ানো অংশ ও লাল ছেড়া স্কচটেপে মোড়ানে বিশেষ অংশ উদ্ধার হয়। ঘটনাস্থল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে গোলাপবাগ মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনের পাকা রাস্তাকে।
এ মামলায় বিএনপির আরও যেসব নেতা-কর্মীকে আসামি দেখানো হয়েছে, তাদের মধ্যে আছেন- ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির নেতা মো. নবীউল্লাহ নবী, যাত্রবাড়ী থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও ৪৯ নং ওয়ার্ড কমিশনার বাদল সরদার, ছাত্রদল নেতা পাভেল শিকদার, বিএনপি নেতা মো. জামসেদুল আলম শ্যামল, ৬৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. জাকির হোসেন জিকু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক রাইসুল হাসান হবি, ৬৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি শুভ হাসান বাবু, ৬৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. কাউসার খান।
সূত্র: যুগান্তর